পুলিশের বিরুদ্ধে দিলীপ ঘোষের মন্তব‍্যের প্রতিবাদে মিছিল তৃণমূলের

13th September 2020 2:43 pm বাঁকুড়া
পুলিশের বিরুদ্ধে দিলীপ ঘোষের মন্তব‍্যের প্রতিবাদে মিছিল তৃণমূলের


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  তৃনমূলের মিছিলে আটকে পড়ল নিট পরীক্ষার্থীরা বাঁকুড়ার বড়জোড়াতে ।  প্রায় আধ ঘন্টা আটকে থাকার পর ফের রাস্তা যানজট মুক্ত হলে পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষাকেন্দ্রের উদ্যেশ্যে রওনা দেয়। জানা গেছে রাজ্যের পুলিশের বিরুদ্ধে বিজেপি র রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিতর্কিত মন্তব্যের প্রতিবাদে বাঁকুড়ার বড়জোড়ায় প্রতিবাদ মিছিল করে তৃণমূল। অসংখ্য তৃণমূল কর্মী  এই মিছিলে যোগ দেন।  মিছিলের জেরে বড়জোড়া চৌরাস্তার মোড়ে বাঁকুড়া দুর্গাপুর রাজ্য সড়কে ব্যাপক যানজট তৈরী হয়।  সেসময় বাঁকুড়া ও পুরুলিয়ার দিক থেকে ওই রাস্তা ধরে বহু নিট পরীক্ষার্থী দুর্গাপুরের পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছিল।  অভিযোগ তৃনমূলের মিছিলের জেরে বড়জোড়া চৌরাস্তা মোড়ে যে যানজট তৈরী হয় তাতে আটকে পড়ে বহু নিট পরীক্ষার্থী। এই ঘটনায় ব্যাপক দুশ্চিন্তায় পড়ে যায় পরীক্ষার্থীরা।  যদিও আধ ঘন্টা যেতে না যেতেই যানজট মুক্ত হয়ে যায় ওই রাস্তা।  তারপর ফের দুর্গাপুরের পরীক্ষাকেন্দ্রের উদ্যেশ্যে রওনা হয় পরীক্ষার্থীরা।  তৃনমূল নেতৃত্বের দাবি মিছিলের জেরে কোনো পরীক্ষার্থী আটকে পড়েনি।  পরীক্ষার্থীরা যাতে স্বচ্ছন্দে পরীক্ষা কেন্দ্রে পৌছাতে পারে তার জন্য তৃনমূল কর্মীরা সব ধরনের সহযোগিতা করেছে। 





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।